Warning: Creating default object from empty value in /home/ifaz/narijagrato.com/wp-content/themes/Newsparfect/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
নওগাঁর মান্দায় কলা চাষীর মুখে হাসি ফুটে উঠেছে নওগাঁর মান্দায় কলা চাষীর মুখে হাসি ফুটে উঠেছে – নারী জাগ্রত
  1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৪ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

নওগাঁর মান্দায় কলা চাষীর মুখে হাসি ফুটে উঠেছে

মোঃ মহসিন রেজা, নওগাঁ জেলা  প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৬২ বার পঠিত

নওগাঁর মান্দায় কলা চাষীর মুখে হাসি ফুটে উঠেছে

মোঃ মহসিন রেজা, নওগাঁ জেলা  প্রতিনিধি।

কলা অত্যন্ত পুষ্টি গুন সম্পন্ন একটি ফল। কলায় প্রচুর পরিমানে ভিটামিন থাকে। প্রতিটি বাড়িতেই প্রায় কলা গাছ থাকে আর এই কলা করেই ভাগ্য বদল হয়েছে অনেকের ।তার মধ্যে একজন হলেন  মান্দা উপজেলার নুরুল্যাবাদ ইউনিয়নের জোতবাজার এলাকার বাসিন্দা আবদুল হাকিম । তিনি কয়েক বছর ধরে অন্যের লিজ কৃত জমিতে কলা চাষ করছেন এবং লাববান ও হয়েছেন। কলা চাষে হাকিমের সফলতা দেখে উপজেলার নুরুল্যাবাদ ইউনিয়নে অনেকেই এখন কলা চাষ করছেন। অন্য যেকোনো ফসলের চেয়ে কলা চাষে দ্রুত লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় উপজেলায় কলা চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

নওগাঁ জেলার প্রায় প্রতিটি উপজেলা  কম বেশি কলা চাষ হয়েছে এর মধ্যে মহাদেপুর, বদলগাছী মান্দায় উপজেলায় বেশি চাষ হয়েছে। মান্দার  মধ্যে গনেশপুর, মৈনম, প্রসাদপুর,নুরুল্যাবাদ,  ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি চাষ হয়।

সরেজমিনে নুরুল্যাবাদ ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, বিস্তৃত জমিতে কলার বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত মালিক-শ্রমিকেরা। অনেকে আবার বাগান থেকে কলা কেটে বিক্রির জন্য বাছাই করছেন।পতিত জমিতে করা হয়েছে অসংখ্য কলার বাগান।

কলাচাষি আব্দুল হাকিম  বলেন, ‘১০ বছর আগে থেকেই রাস্তা পাশে পতিত  জমিতে কলার বাগান করেছিলাম। কলা চাষের কয়েক বছরের মধ্যেই সফলতা পেয়েছি। কলা চাষে আমার ভাগ্য অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, কলা চাষে তেমন খরচ হয় না, লাভও বেশি অন্য ফসলের তুলনায়। এক বিঘা জমিতে ৪০০ থেকে ৫০০টি চারা গাছ লাগানো যায়। এক বিঘা জমিতে বছরে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়। আর এক বিঘা জমি থেকে কলা বিক্রি করা যাবে কমপক্ষে দেড় লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রায় সারা বছর কলার চাহিদা থাকায় পাইকারেরা বাগানে এসে ট্রাকভর্তি কলা নিয়ে যান। এ অঞ্চলে বিষমুক্ত কলা উৎপাদনের কারণে ভোক্তাদের কাছে জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।কৃষি বিভাগ সব সময় কলাচাষিদের সঠিক পরামর্শ দিয়ে থাকে। অল্প পরিশ্রম ও কম খরচে চাষ করা যায় বলে কলা চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর