Warning: Creating default object from empty value in /home/ifaz/narijagrato.com/wp-content/themes/Newsparfect/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
শীত ও ঠান্ডায় বিপাকে নিন্মআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ,সকাল ৯ টায় লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি রাস্তায় শীত ও ঠান্ডায় বিপাকে নিন্মআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ,সকাল ৯ টায় লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি রাস্তায় – নারী জাগ্রত
  1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

শীত ও ঠান্ডায় বিপাকে নিন্মআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ,সকাল ৯ টায় লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি রাস্তায়

মুকুল হোসেন, জেলা প্রতিনিধি সিরাজগঞ্জ 
  • আপডেট সময় : রবিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১১৮ বার পঠিত

শীত ও ঠান্ডায় বিপাকে নিন্মআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ,সকাল ৯ টায় লাইট জ্বালিয়ে গাড়ি রাস্তায়।

মুকুল হোসেন, জেলা প্রতিনিধি সিরাজগঞ্জ 

হিমেল বাতাস আর কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে,
সেই সাথে কুয়াসায় ঢেকে আছে চারপাশ।রাতে
টিনের চালে বৃষ্টির মতো কুয়াসা পরছে,সূর্যের তাপও দেখা মিলছে না।সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার পিপুল বাড়িয়া বাজার হয়ে একডালা মহিশামুড়া রাস্তা থেকে ছবিটি তোলা হয়েছে আজ রবিবার সকাল ৯ টা। বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগ,কাবু হয়ে পরেছে দিনমজুরি কাজের মানুষ। ব্যাহত হয়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা,
এছারাও নদি ভাঙন এলাকা ও চরের খেটে খাওয়া গুলো তাদের গৃহ পালিত গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে রয়েছে,জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না তারা।বয়োবৃদ্ধ ও শিশুদের
শর্দিজর ঠান্ডা কাশিতে অনেকেই ভুগছেন।
নদি পারের জেলেরা এই শিতে মাছ মারতে হিমশিম খাচ্ছে, তাত শিল্প এলাকার তাতিরা সকালে কাজে আসতে জবুথবু । তীব্র শিতে
অটোরিকশা চালকদের তো দূর্দশা শেষ নেই।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক দিনে ঠান্ডায় শতাধিক ডায়রিয়া রোগি হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়েছে। স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী,জ্যামি (৯ ম শ্রেনি)
মিমি(৮ ম শ্রেনি) মরিয়ম (৭ ম শ্রেনি) ফাতেমা (৬ ষ্ঠ শ্রেণি) ফাহিম, হামজা, খাদিজা, ইমরান, রিমঝিম, লামহা,আরাফাদ, সহ অনেক খুদে শিক্ষার্থীরা জানান, তিব্র শিত ও ঠান্ডার কারনে স্কুলে যেতে অনেক সমস্যা হয়। পিপুল বাড়িয়া গ্রামের খেটে খাওয়া দিনমুজুর ইসলাম শেখ জানান
কয়েকদিন হলো সূর্যের মুখ দেখিনা, এই শিতে কাজে যেতে পারি না,কয়দিন ধরে অনেক কষ্ট করে জিবন যাপন করছি।অটোরিকশা চালক
সোহেল জানান, শিত ও ঠান্ডা থাকার কারনে সকালে অটোরিকশা নিয়ে বের হতে পারি না।
ঠান্ডায় হাত পা বরপ হয়ে যায়। আর যদিও বের হই, যাত্রীর দেখা মেলে না। এন জি ও থেকে
কিস্তির টাকা তুলে অটোরিকশা কিনেছি এখন কিস্তির টাকা দিতে পারছি না। দিনমজুর শাহ আলি জানান খেত খামারে কাজ করতে এখন
আমাদের খুব কষ্ট পোহাতে হচ্ছে।উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম হিরা বলেন
গত কয়েকদিনের শীত বাড়ার সাথে সাথে ঠান্ডার সর্দি শাষকষ্টর প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর