Warning: Creating default object from empty value in /home/ifaz/narijagrato.com/wp-content/themes/Newsparfect/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
খুলনার ডুমুরিয়ায় টমেটো চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন অনিমেশ সরদার খুলনার ডুমুরিয়ায় টমেটো চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন অনিমেশ সরদার – নারী জাগ্রত
  1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১৮ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

খুলনার ডুমুরিয়ায় টমেটো চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন অনিমেশ সরদার

সুদীপ্ত মিস্ত্রী,ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধি।
  • আপডেট সময় : শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪
  • ৯৬ বার পঠিত

সুদীপ্ত মিস্ত্রী,ডুমুরিয়া খুলনা প্রতিনিধি।

খুলনার ডুমুরিয়ার ৭ নং শোভনা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের বাদুরগাছা গ্রামের খামারি ও কৃষক অনিমেশ সরদার প্রতিবারের ন্যায় এবারও টমেটো চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন।অনিমেশ সরদার জানান,মোট ৭০ হাজার টাকা খরচ করে প্রায় ৪ লক্ষ টাকার অধিক টমেটো বিক্রি করেছেন। ৬ বিঘা জমির ভেড়িতে ২৫০০ টমেটো গাছের চারা লাগিয়েছিলেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও গাছের সঠিক পরিচর্চা করায় এবার ফলনের মাএাটা তুলনামূলক ভাবে বেশি। প্রতিটা গাছে ৮০ থেকে ১০০ এর বেশি ফল ধারন করেছে। টমেটোর ব্যাপক চাহিদা থাকায় শুরুতে কাঁচা টমেটো ৬৫-৭০ টাকা ও পরবর্তিতে পাঁকা টমেটো ৯০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। প্রতিদিন ক্ষেত থেকে ১০-১২ ক্যারেট টমেটো তুলেছেন। প্রতি ক্যারটে প্রায় ২০ কেজি করে প্রতিদিন ৬ মণ এর মত টমেটো তুলেছেন। তিনি আরও জানান এমনি করে টমেটোর পাশাপাশি অনন্য সবজি চাষ করবেন।

৭ নং শোভনা ইউনিয়নের প্যানেল চেয়্যারম্যান ও ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য জনাব দেবব্রত সরদার জানান,শুধু টমেটো নয় অনিমেশ সরদার বাড়ির আঙ্গিনায় করেছেন বড় খামার,তার একপাশে আছে গরু, মুরগি ফার্ম,কোয়েল পাখি,দেশি হাঁস,মাছের ঘের সহ বাজারে আছে নিজস্ব ফিডের ব্যবসা। নিজের চাহিদার পাশাপাশি অএ এলাকায় সমস্ত খামারিদের কাছে ফিড বিক্রয় করেন। এক সময় বাদুরগাছা গ্রামে লোনা পানি উৎলনের কারনে ধান,সবজি,মাছ কোনটাই হতো না। পরবর্তিতে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় ভূমি মন্ত্রী জনাব নারায়ন চন্দ্র চন্দের নির্দেশনায় লোনা পানি বন্ধের পরবর্তিতে সাধু পানি অবাধ থাকায় যেন সোনার ফসল ফলসে। যেমনি ভাবে ধান হচ্ছে, তারই পাশাপাশি মাছ ও সকল প্রকার সবজি ভেড়িতে আবাদ হচ্ছে। এতে করে গ্রামের মানুষের অর্থনৈতিক ব্যাপক সফলতা এসেছে যেটা অন্তত আনন্দের। তিনি উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারি অনুমোদনের সহায়তা কামনা করেছেন। যাতে করে পরবর্তিতে উৎপাদনের মাএাটা অধিক হতে পারে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জনাব মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন বলেন,বাংলাদেশ কৃষি নির্ভরশীল দেশ। সেই পেক্ষাপটে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দেশনেএী শেখ হাসিনার সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্য কৃষি কাজের কোনো বিকল্প নেই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর