Warning: Creating default object from empty value in /home/ifaz/narijagrato.com/wp-content/themes/Newsparfect/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ১৯ কেজি সোনা চুরির আসামিরা পলাতক বিদেশে বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ১৯ কেজি সোনা চুরির আসামিরা পলাতক বিদেশে – নারী জাগ্রত
  1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ১৯ কেজি সোনা চুরির আসামিরা পলাতক বিদেশে

মোঃ আব্দুল্লাহ, বেনাপোল উপজেলা প্রতিনিধি 
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ, ২০২৪
  • ১০৭ বার পঠিত

 মোঃ আব্দুল্লাহ, বেনাপোল উপজেলা প্রতিনিধি 

প্রায় চার বছর আগে, যশোরের বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ঘটে একটি ১৯ কেজি সোনা চুরির ঘটনা। চুরির হোতা হিসেবে চিহ্নিত এক কাস্টমস কর্মকর্তা চাকরি ছেড়ে বিদেশে পালিয়েছেন, যেখানে তার উপস্থিতি সঠিকভাবে নির্ধারিত হয়নি। এই চুরির ঘটনা এখনো তদন্তের অধীনে রয়েছে।

তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সোনার ভল্টের ধারণকারী কক্ষের পাশে বসে ছিলেন চুরির অভিযুক্ত কাস্টমস কর্মকর্তা। সেখানে থেকে ১৯ কেজি সোনা চুরি হয়েছিল বলে জানা গেছে। বেনাপোলের তৎকালীন সিপাহি এবং অভিযুক্ত কর্মকর্তার অফিস অর্ডারলি পারভেজ সিআইডিকে জানিয়েছিলেন তার সিপাহির সুপার (অফিসার) বাংলাদেশ কাস্টমসে চাকরি ছেড়ে বিদেশে চলে গেছেন। তবে তার বিদেশ অবস্থান নিশ্চিত হয়নি।এনবিআরের তথ্যে অনুসারে, অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে প্রথমে সিলেটের এক অফিসে যোগ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে তিনি কর্মরত ছিলেন এবং তারপর তাকে সিলেট কাস্টম, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট সদর দফতরে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে, অফিসে অনুপস্থিতির কারণে তার কর্মস্থলে কোনো কাজ হয়নি। সর্বশেষতঃ, তিনি চাকরি থেকে পদত্যাগ করেছেন এনবিআরের চেয়ারম্যানের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখিত অভিযোগের কারণে।চুরির অভিযুক্ত কর্মকর্তার সাথে সম্পর্কিত আরও সাতজনের বিরুদ্ধে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ চার্জশিট দিয়েছে। চার্জশিটে উল্লিখিত হয়েছে, চুরি হওয়া সোনা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি এবং অভিযুক্তদের জামিনে রয়েছে।মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জানাচ্ছেন, সোনা চুরির ঘটনাটি মানি লন্ডারিং মূলক ছিল এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তদন্ত চলছে। এই অভিযানে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম স্কোয়াডের পরিদর্শক সহ অনুসন্ধান কার্যক্রম চলছে। তদন্ত এখনো শেষ হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর