নওগাঁ ধামুইর হাট উপজেলা গরুর হাটে ইজারাদার ইচ্ছে মত গরুর খাজনা নেন।
মহসিন রেজা, নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি
২৪/৩/২৩ তাং নওগাঁ জেলা ধামুইর হাট উপজেলার গরুর হাটে ইজারাদার মোঃ মেহেদী হাসান পিতা,মৃত্যুঃ আঃ কুদ্দুস ও মোঃজহুরুল ইসলাম, পিতা,মৃত্যুঃ রমজান আলী সহ কয়েকজন মিলে এই হাট ইজারা নিয়ে সরকারের নিয়ম কে বৃদ্ধা আঙুলী দেখিয়ে ইচ্ছে মত গরুর খাজনা নেন । ধামুইর হাট উপজেলা গরুর হাটে ইজারাদার গন তাদের ইচ্ছে মত গরুর খাজনা নেন। গরু বিক্রেতা গন দূঃখ করে বলেন, আমাদের এই কষ্ট দেখার মত কেহ নাই। সপ্তাহে একবার রবিবারে কয়েক শত করে গরু কিনা বেচা হয়।সরকারি প্রতি গরু ৫০০/ পাঁচশত টাকা নির্ধারন করা থাকলেও ইজারাদার গন প্রতি গরু ৬৫০/ ছয়শত পঞ্চাশ টাকা করে খাজনা নেন। তথ্যের ভিত্তিতে কয়েকজন ইলেকট্রোনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক নওগাঁ জেলা থেকে হাটে গিয়ে এর সত্যতার প্রমান পান । গরু বিক্রির রশিদ দিলেও তাতে কোন মূল্য লিখা থাকে না । সাংবাদিক গন হাটের অফিসে গিয়ে সেখানে ইজারাদার মোঃ মেহেদী হাসান ও মোঃ জহুরুল ইসলাম কে পান এবং জিজ্ঞেস করলে সাংবাদিকের উপর মারমূখী হয়ে উঠেন মেহেদী হাসান । তোমার বাবার টাকায় হাট ইজারা নেই নাই । তুমি প্রশ্ন করার কে।কোটি টাকা দিয়ে হাট ইজারা নিয়েছি আমাদের মনমত খাজনা নিবো, তুমি কথা বলার কে? উভয় পক্ষ কথা কাটাকাটি হচ্ছিল, একজন সাংবাদিক তা ভিডিও ধারন করছিল তাকে লাঞ্চিত করে । বিষয়টা নিয়ে ধামুইর হাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আছমা খাতুন কে প্রথমে ফোনে পরে তা অফিসে দেখা করে বিস্তারিত জানালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন আমি এবিষয়ে ব্যাবস্হা গ্রহন করবো।ইজারাদার গন এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ বা মূখ খুলতে পারেন না কেহ । এলাকার মানুষের মন্তব্য এদের বিরুদ্ধে প্রয়জনীয় ব্যাবস্হা না নিলে তারা দিনের পর দিন বেপরোয়া হয়ে যাবে ।