নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ২৬ মে ২০২৪ ইং রোজ রবিবার নবীগঞ্জ উপজেলার ১২ নং রেসপনডেন্ট বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন কর্মী, অফিস সহায়ক, আয়া একই পরিবারের তিন সদস্য অবৈধ নিয়োগে তদন্ত পূর্বক অপসরনের জন্য লিখিত অভিযোগ করেন,নবীগঞ্জ উপজেলার বাগাউড়া গ্রামের মৃত আকল মিয়ার ছেলে শিক্ষা অনুরাগী মোঃ ফজলু মিয়া (৩৬) তিনি নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর, নবীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর এবং বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান সভাপতি দুলাল (মেম্বার) বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগে মোঃ ফজলু মিয়া বলেন বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসীম উদ্দিন সেলিম বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অপকর্ম, অসদাচরণ, দুর্নীতির অনিয়মে জড়িত থাকায় আমি মৌখিক ভাবে বিদ্যালয়ের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দিদার আহমদ ও খন্ডকালীন দাতা সদস্য মহিবুর রহমান এর কাছে অভিযোগ করি কিন্তু ওনারা কোনো ব্যবস্তা নেননি। গত ১৫ নভেম্বর ২০২১ ইং মহিন্দ্র সরকার ইন্ডেক্স নং (৫৬৮১৪১২১) পরিচ্ছন কর্মী ও আপন চাচাতো ভাইয়ের বউ প্রমিলা সরকার ইন্ডেক্স নং (৫৬৮১৩৮৪৮) আয়া হিসাবে একই তারিখে নিয়োগ দেন, তথকালীন সভাপতি সমন্বয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসীম উদ্দিন সেলিম শুধু তাই নয় তিনি ঠিক ছয় মাস পর গত ০১ জনু ২০২২ ইং একই পরিবারের অপ্রস্তুত বয়স্ক মহিন্দ্র সরকারের আপন ছোট বোন হেপি রানী সরকার (১৭) কে অফিস সহায়ক হিসাবে নিয়োগ দেন। এদিকে বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন দাতা সদস্য বাগাউড়া গ্রামের মহিবুর রহমান বলেন আমি নগদ ২০,০০০/_ বিশ হাজার টাকা দিয়ে বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন দাতা সদস্য হই কিন্তু ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিমের কাছে নগদ টাকা প্রদান করি, তিনি আমাকে সাদা কাগজে ওনার সিল ও সাক্ষর যুক্ত মানি রিসিট দেন খন্ডকালীন দাতা সদস্যের। বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্ন_কর্মী, অফিস সহায়ক ও আয়া একই পরিবারের তিনজন নিয়োগ এর বিষয়ে সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য বাগাউড়া গ্রামের দিদার আহমদ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিম কে বলেন আমাদের বাগাউড়া গ্রামের অনেক শিক্ষিত বেকার অসহায় পরিবারের ছেলে, মেয়েদের দপ্তরি, পরিচ্ছন্ন_কর্মী, আয়ার চাকরির আবেদন পত্র আমাদের বিদ্যালয়ে জমা রয়েছে, আমার জানা মতে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী স্থানীয় গ্রামের ছেলে মেয়েদের চাকরির অগ্র অধিকার বেশি।